রামনগর স্বর্নকারের দোকান থেকে চুরি হওয়া স্বর্নলন্কার উদ্ধার।
1 min read
নিজস্ব প্রতিনিধি জনদর্পণ: গকুলনগর সুকান্ত কলোনি এলাকায় চুরির ব্যাপারে একটি কেইস ফাইল করা হয়েছে বিশালগড় থানায়।ঐ এলাকার অধিকাংশ পরিবারের বক্তব্য বেশ কয়েকদিন ধরে এলাকায় চুরির ঘটনায় গোটা এলাকা উতপ্ত।এলাকার জনগন ঐদিন কিশোর সরকার নামে এক চোরকে আটক করে থানায় খবর দেয় এবং খবর পেয়ে বিশালগড় থানার পুলিশ চোরকে থানায় নিয়ে আসে। ঘটনার দিন গকুলনগর সুকান্ত কলোনি এলাকার মোট আট জন তাদের বাড়িতে চুড়ি হয়েছে বলে থানায় অভিযোগ দায়ের করে।এলাকাবাসীর বক্তব্য কিশোর সরকার এলাকার বিশ্বজিৎ সরকারের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন এবং চুড়ি করা সমস্ত জিনিসপত্র বাড়ির মালিকের কাছে বিক্রি করে। অবশেষে চোর কিশোর সরকারকে আদালতে সুপার্দ করলে আদালত তাকে একদিনের পুলিশ রিমান্ডে পাঠায়। বিশালগড় থানার সাব ইন্সপেক্টর রাজু দাস চোর কিশোর সরকারকে জিজ্ঞেসাবাদ করে চোরের কাছ থেকে আগরতলা রামনগর একটি স্বর্নকারের দোকানের খবর পায় যে দোকানে নাকি চুরির জিনিসগুলো বন্ধক কিংবা বিক্রি করে থাকেন এবং শুক্রবার সাব ইন্সপেক্টর রাজু দাস পুলিশ বাহিনীকে নিয়ে রামনগরের সেই দোকানে হানা দেয় এবং গকুলনগর এলাকার কনিকা কর স্বামী সুভাষ করের বাড়িতে চুরি হওয়া দুটো সোনার চেইন এবং একটি সোনার রকেট উদ্ধার করে মালিক সমেত আটক করে বিশালগড় থানায় নিয়ে আসে। থানায় আসার পর এই জিনিসগুলো চুড়ি হওয়া অভিযোগ মুলে কনিকা করকে থানায় খবর দেয় এবং জিনিস গুলো এদের কিনা চিহ্নিত করে। এই চুড়ির ঘটনায় গোটা গকুলনগর এলাকায় উওেজনা বিরাজ করছে। বিশালগড় থানায় কেইস নাম্বার ৫৯/২০,৮/১০/২০২০ মুলে অভিযুক্তদের আটক করা হয়েছে। নিজ বাড়ি থেকে চুড়ি হওয়া জিনিসগুলো ফেরত পাবে বলে কনিকা কর বিশালগড় থানার সাব ইন্সপেক্টর রাজু দাসকে সন্মান জানিয়েছেন। তাছাড়া ঐ এলাকার চুড়ি হওয়া সকলের জিনিসপত্রগুলো তদন্ত ক্রমে সবকিছু ফিরিয়ে আনবে বলে জানিয়েছেন এসআই রাজু দাস।